Monday, July 14, 2025
Monday, July 14, 2025
বাড়িভ্যাট১৫০ টাকার চপ্পলে ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি।

১৫০ টাকার চপ্পলে ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি।

দেশে ১৫০ টাকা মূল্যের প্লাস্টিক ও রাবারের তৈরি হাওয়াই চপ্পল এবং প্লাস্টিকের পাদুকার উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতির সুবিধা পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছেন এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলেন, ১৫০ টাকা দামের প্লাস্টিক ও রাবারের পাদুকার উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট বসলে তাতে এসব পাদুকার দাম বাড়বে, যার ভুক্তভোগী হবেন গ্রাম থেকে শহরের একেবারে নিম্ন আয়ের মানুষ। এ ছাড়া এ ধরনের পাদুকা তৈরির সঙ্গে জড়িত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
প্লাস্টিক ও রাবাবের তৈরি ১৫০ টাকা বা তার কম দামের হাওয়াই চপ্পল ও পাদুকার ওপর ২০২৪ সালের ২৭ মে থেকে উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা দিয়ে আসছিল সরকার। কিন্তু ৯ জানুয়ারি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নতুন এক আদেশে সেই সুবিধা প্রত্যাহার করে নেয়। এর ফলে কম দামি এসব হাওয়াই চপ্পল ও পাদুকার দাম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। আর দাম বাড়লে নিম্ন আয়ের মানুষ এসব পাদুকা ও হাওয়াই চপ্পল পরা কমিয়ে দেবেন। তাতে অনেক কারখানার উৎপাদন কমবে।
বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কারখানাগুলো বেশি সমস্যায় পড়বে। আর সেটি হলে অনেক মানুষ কর্মসংস্থান হারাবেন। মূল্যবৃদ্ধির কারণে কম দামি হাওয়াই চপ্পল ও পাদুকার বিক্রি কমে গেলে তা পরিবেশের ওপরও বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে দাবি করা হয়। এ ধরনের চপ্পল ও পাদুকা তৈরিতে কারখানাগুলো মূলত পুরোনো চপ্পল ও পাদুকাকে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে। পুনরুৎপাদন বা রিসাইক্লিংয়ের মাধ্যমেই এসব কারখানা চলে। কারখানার সংখ্যা বা হাওয়াই চপ্পল ও পাদুকার বিক্রি কমে গেলে তাতে রিসাইক্লিংও কমে যাবে। তখন গ্রাম থেকে শহরে রাস্তাঘাটে ব্যবহারের অনুপযোগী হাওয়াই চপ্পল ও পাদুকা পড়ে থাকবে। এসব সামগ্রী পচনশীল নয়। এর ফলে তা পরিবেশের জন্য ক্ষতির কারণ হবে।

গড়ে ২১% শুল্ক আদায় হচ্ছে পোশাকে!

যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাসে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৫৫ কোটি মার্কিন ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে দেশটিতে। এই রপ্তানির ওপর থেকে...

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

Most Popular

You cannot copy content of this page