Sunday, June 15, 2025
Sunday, June 15, 2025
বাড়িভ্যাটবাজেটে পিপিপির জন্য ৫ হাজার ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব!

বাজেটে পিপিপির জন্য ৫ হাজার ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব!

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে পিপিপির জন্য ৫ হাজার ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। অর্থ উপদেষ্টা এবারের বাজেট বক্তব্যে বলেছেন, দেশে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়াতে হলে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা জরুরি। বিনিয়োগকারীদের দ্রুত ও সহজে সেবা দিতে ওয়ান–স্টপ সার্ভিস (ওএসএস) পোর্টাল চালু করেছে। এই পোর্টালে ৪৩টি সংস্থার ১৩৪টি সেবা দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণের অংশ হিসেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আওতায় চালু করা হয়েছে ‘বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডো’ (বিএসডব্লিউ)’। এর মাধ্যমে একটি প্ল্যাটফর্মে আবেদন গ্রহণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সেবা প্রদান করা যাচ্ছে।
পিপিপি কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, প্রথম বছর ৩৪টি ও পরেরবার ৪০টি প্রকল্প চিহ্নিত করা হলেও বর্তমানে পিপিপির মাধ্যমে বাস্তবায়নের জন্য বর্তমানে ৮১টি প্রকল্পের একটি তালিকা তৈরি রয়েছে পিপিপি কর্তৃপক্ষের হাতে।

এর মধ্যে ২০টি আছে শনাক্তকরণ পর্যায়ে, যেগুলো সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের অপেক্ষায় রয়েছে। আর উন্নয়ন পর্যায়ে আছে ২৯টি। এ পর্যায়ে থাকার অর্থই হচ্ছে এদের সম্ভাব্যতা যাচাই হয়েছে মাত্র। ১৪টি প্রকল্প আছে দরপত্র ডাকার পর্যায়ে অর্থাৎ চুক্তির কাগজপত্র তৈরি হয়ে আছে। আর ১৮টি রয়েছে বাস্তবায়ন পর্যায়ে।

পিপিপি হচ্ছে একটি দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারি ব্যবস্থা, যেখানে জনগণকে সেবা দেওয়ার উদ্দেশ্যে বেসরকারি খাত বিনিয়োগ করে থাকে। এতে সরকারের সঙ্গে বেসরকারি খাতের চুক্তি হয় বা সেবা তৈরির জন্য বেসরকারি খাতকে সরকার নিবন্ধন দিয়ে থাকে। নির্মাণ, মালিকানা, পরিচালনা ও হস্তান্তর (বিওওটি); নির্মাণ, পরিচালনা ও হস্তান্তর (বিওটি) এবং নির্মাণ, মালিকানা ও পরিচালনা (বিওও)—পিপিপির এই তিন পদ্ধতিই প্রচলিত।

পিপিপি কর্তৃপক্ষের মুখপাত্র মো. আলী আজম আল আজাদ বলেন, ‘পিপিপির মাধ্যমে চিকিৎসাসহ অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে ব্যাপক সাড়া পড়ার বাস্তবতা আছে দেশে। কিন্তু বিষয়টি নতুন হওয়ায় একটু গতি কম। নীতিনির্ধারকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং হচ্ছে। এ কারণে গতি বাড়ছে। তবে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ হওয়ায় দেশীয় বিনিয়োগকারীদের পিপিপির ব্যাপারে আগ্রহের ঘাটতি আছে।’ আলী আজম আল আজাদ অবশ্য বিশ্বাস করেন, এ খাতে বিনিয়োগ ভবিষ্যতে বাড়বেই।

গড়ে ৪৭০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে এনবিআরকে!

চলতি অর্থবছরের শেষ মাস, অর্থাৎ জুন মাসে প্রতিদিন গড়ে ৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকার বেশি শুল্ক-কর আদায় করতে হবে। লক্ষ্য অর্জনে শুধু জুন মাসেই...

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

Most Popular

You cannot copy content of this page