Friday, June 13, 2025
Friday, June 13, 2025
বাড়িভ্যাটঅনলাইনে পণ্য বিক্রয় ওপর ভ্যাটের হার ৫ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার...

অনলাইনে পণ্য বিক্রয় ওপর ভ্যাটের হার ৫ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব!

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ অনলাইনে পণ্য বিক্রয় কমিশনের ওপর ভ্যাটের হার ৫ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব রেখেছেন। এতে চিন্তায় পড়েছেন এ খাতের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। ভ্যাট বাড়ানোর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কায় আছেন তাঁরা।

খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতে এখনো বিনিয়োগকারী কম, বাজারও দুর্বল। পাশাপাশি ভেঞ্চার প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগও কম। এ খাতে ভ্যাট বাড়িয়ে সরকার কতটা রাজস্ব পাবে, তা–ও খুব একটা স্পষ্ট নয়। তাঁরা বলেন, বাজেটে বিভিন্ন খাতে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, সে তুলনায় এ খাত থেকে খুব নগণ্য অর্থ আদায় হবে। আর লোকসানে চলা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিনিয়োগের টাকা থেকেই বাড়তি ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে।

আগে ই–কমার্স ও অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পণ্য বিক্রেতারা ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক বা ভ্যাট) দিতেন। অর্থাৎ কোনো পণ্য বিক্রি করে ১০০ টাকা মুনাফা হলে ৫ টাকা ভ্যাট দিতে হতো; কিন্তু এখন সেই বিক্রেতাকে ভ্যাট দিতে হবে ১৫ টাকা। তাঁরা বাড়তি ভ্যাটের বোঝা সামলাতে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেবেন, যা ভোক্তাদেরই দিতে হবে। যেসব প্ল্যাটফর্ম নিজেরা পণ্য সংগ্রহ করে পণ্য বিক্রি করে তারা নিজেরাই ভ্যাট দেবে। অর্থাৎ ভ্যাট বাড়লে এই খাতের উদ্যোক্তা ও ভোক্তা উভয়ের ওপরই প্রভাব পড়বে। তাতে ই-কমার্স ব্যবসার সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

গড়ে ৪৭০০ কোটি টাকা আদায় করতে হবে এনবিআরকে!

চলতি অর্থবছরের শেষ মাস, অর্থাৎ জুন মাসে প্রতিদিন গড়ে ৪ হাজার ৭০০ কোটি টাকার বেশি শুল্ক-কর আদায় করতে হবে। লক্ষ্য অর্জনে শুধু জুন মাসেই...

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

Most Popular

You cannot copy content of this page