নতুন টাকা ছাপিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পরিমাণ ২২ হাজার ৫০০ কোটি। এসব টাকা দেশের দুর্বল ছয়টি ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।গভর্নর জানান, আগামী রোববার থেকে এসব ব্যাংকগুলোতে টাকা পেতে শুরু করবে গ্রাহকরা। তবে প্রয়োজন ছাড়া অতিরিক্ত টাকা না তুলতে গ্রাহকদের অনুরোধ করেন তিনি।
গভর্নর বলেন, ‘আমরা দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহযোগিতা দিচ্ছি। আমানতকারীদের সুরক্ষার জন্যেই এটি দেওয়া হচ্ছে। এরই মধ্যে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন,বন্ড ছাড়ার মাধ্যমে এসব টাকা তুলে নেব। আমাদের টাইট পলিসি থাকবে।এক হাতে দেব, অন্য হাতে তুলে নেব। এতে বাজারেও অস্থিরতা তৈরি হবে না।
গ্রাহকদের নিশ্চিন্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, রবিবার (১ ডিসেম্বর) থেকেই ব্যাংকে অনেক পরিবর্তন পাবেন গ্রাহকরা। গ্রাহকের আমানত নিয়ে চিন্তার কিছু নেই, এটি নিয়ে মাথাব্যাথা বাংলাদেশ ব্যাংকের।সংবাদ সম্মেলনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানান, ব্যাংক খাতে অস্থিরতা দূর করতে চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে, গ্রাহকদের আমানত নিয়ে চিন্তার কিছু নেই, এ নিয়ে মাথা ব্যথা বাংলাদেশ ব্যাংকের। গ্রাহকের আস্থা ফেরাতে পাঁচটি ব্যাংককে ভল্ট থেকে গত সোমবার সাড়ে ১৮ হাজার কোটি দেওয়া হয়েছে। পরদিন মঙ্গলবার অন্য দুটি ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা।
গ্রাহকের আস্থা ফেরাতে পাঁচটি ব্যাংককে ভল্ট থেকে গত সোমবার সাড়ে ১৮ হাজার কোটি দেওয়া হয়েছে। পরদিন মঙ্গলবার অন্য দুটি ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে আড়াই হাজার কোটি টাকা। তারল্য সংকটে ভুগতে থাকা বেসরকারি খাতের ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী
ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংকে তারল্য সহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গভর্নর বলেন, আমরা একদিকে তারল্য দেবো, অন্যদিকে পুরানো টাকা আস্তে আস্তে বাজার থেকে সরিয়ে নেবো। এতে দেশের মূল্যস্ফীতি কমে আসতে পারে।
সংকটপূর্ণ ৬ টি ব্যাংককে ২২৫০০ কটি তারল্য দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
RELATED ARTICLES