Thursday, October 16, 2025
Thursday, October 16, 2025
বাড়িকাস্টমসরপ্তানি পণ্যের চাপ পড়ছে ডিপোতে !

রপ্তানি পণ্যের চাপ পড়ছে ডিপোতে !

যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক এড়াতে আগেভাগেই রপ্তানি পণ্য কারখানা থেকে ডিপোতে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন রপ্তানিকারকেরা। তাতে চট্টগ্রামের ২২টি ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট তৈরি হয়েছে। চাপ সামলাতে ডিপো থেকে রেকর্ডসংখ্যক কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে জাহাজে তুলে দেওয়ার পরও জট কমছে না।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রমুখী এই রপ্তানি পণ্যের চাপ তৈরি হয় জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে। গত ৮ জুলাই ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ নির্ধারণ করার পরই দেশটির ক্রেতারা পণ্য নিতে তৎপর হয়ে পড়েন। যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা বাংলাদেশের রপ্তানিকারকদের ১ আগস্টের আগেই পণ্য জাহাজীকরণের জন্য চাপ দেন। এ কারণে নির্ধারিত সময়ের এক–দুই সপ্তাহ আগেই ডিপোতে পণ্য পাঠাতে শুরু করেন রপ্তানিকারকেরা। তাতে ডিপোতে যুক্তরাষ্ট্রমুখী পণ্য রপ্তানির চাপ বাড়তে থাকে।

যদিও সর্বশেষ গত ৩১ জুলাই ট্রাম্প প্রশাসন বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ক্ষেত্রে পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। এ–সংক্রান্ত হোয়াইট হাউসের আদেশে বলা হয়, আগামী ৭ আগস্টের পর যেসব পণ্য চট্টগ্রাম বন্দর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে জাহাজে তোলা হবে, সেগুলোর ক্ষেত্রে এই শুল্ক প্রযোজ্য হবে; অর্থাৎ ৭ আগস্টের আগে যেসব পণ্য রপ্তানি হবে, সেগুলোর ক্ষেত্রে পাল্টা শুল্ক প্রযোজ্য হবে না।

সমুদ্রপথে রপ্তানি পণ্যের ৯৯ শতাংশই চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে নেওয়া হয়। এ জন্য রপ্তানি পণ্য কারখানা থেকে কাভার্ড ভ্যানে করে প্রথমে সরাসরি চট্টগ্রামের কনটেইনার ডিপোগুলোতে নেওয়া হয়। এরপর ডিপোতে কনটেইনারে বোঝাই করে বন্দরে নিয়ে জাহাজে তুলে দেওয়া হয়। বন্দর দিয়ে মোট রপ্তানির প্রায় ৯০ শতাংশই এভাবে রপ্তানি হয়।

এলসি খোলার ক্ষেত্রে থাকছে না আর নগদ মার্জিন!

পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে ন্যূনতম দর বা নগদ মার্জিন আর থাকছে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধিবিধানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ না হওয়ায় তা...

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

Most Popular

You cannot copy content of this page