এলসির মাধ্যমে তৈরি পোশাকশিল্পে সুতা ও কাপড় সরবরাহ করে থাকে। তবে ঋণপত্র ইস্যু করা বাণিজ্যিক ব্যাংক মেয়াদ পূর্ণ হওয়া বিলের অর্থ যথাসময়ে পরিশোধ করছে না। কোনো কোনো বস্ত্রকলের বিলের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর দুই বছর পার হলেও তা পরিশোধ করছে না ব্যাংক। এতে অনেক বস্ত্রকলে তারল্যসংকট দেখা দিয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরকে লেখা এক চিঠিতে এমন দাবি করেছেন বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল। ব্যাক টু ব্যাক ঋণপত্রের বিপরীতে সরবরাহ করা পণ্যের বিলের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর দ্রুত সময়ের মধ্যে অর্থ পরিশোধ করতে এক সপ্তাহের মধ্যে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়েছেন তিনি।ব্যাংকঋণের মান নির্ধারণে আবার আন্তর্জাতিক চর্চা শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সে অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে কোনো ঋণ পরিশোধ না হলে তা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে গণ্য হবে। এরপর অনাদায়ি হিসেবে ওই ঋণ ৯০ দিন অতিক্রম করলে খেলাপি হয়ে যাবে। এই নীতিমালা আগামী বছরের এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক না হওয়ার পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্তটি শিথিল করার দাবি জানিয়েছে বিটিএমএ।
তারল্য সংকটে দেশের বস্ত্র খাত!
RELATED ARTICLES