Monday, December 23, 2024
Monday, December 23, 2024
বাড়িবিজনেস আপডেটআর্জেন্টিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ডিসিসিআই।

আর্জেন্টিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ডিসিসিআই।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এর রাষ্ট্রপতি আশরাফ আহমেদ আর্জেন্টিনার কোম্পানিগুলোকে ফার্মাসিউটিক্যাল অ্যান্ড অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস (এপিআই) শিল্পে বাংলাদেশি প্রতিপক্ষের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।আশরাফ আর্জেন্টিনার বিনিয়োগকারী ও কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশ সরকারের প্রণদোনার প্রতি উৎসাহ যুগিয়েছেন৷ডিসিসিআই সভাপতি আর্জেন্টিনার আমদানিকারকদের আরও বেশি আমদানির অনুরোধ জানান যাতে করে তারা বাংলাদেশের
পাট, পাটজাত পণ্য, চামড়া, গার্মেন্টস পণ্য,চামড়াজাত পণ্য, ওষুধ এবং প্লাস্টিক পণ্যের প্রতি আমদানি বাড়ান।আর্জেন্টিনার রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠকে তিনি এ অনুরোধ জানান।ডিসিসিআই সভাপতিও রপ্তানির সময় বেশি শুল্কের কথা উল্লেখ করে এ ব্যাপারে পুনঃবিবেচনার কথা উল্লেখ করেন যাতে করে ভবিষ্যতে রপ্তানি বাড়াতে পারেন।আশরাফ বলেন, বাংলাদেশ আইটি শিল্পে খুব ভালো করছে, তাই,আর্জেন্টিনা বাংলাদেশ থেকে সফটওয়্যার এবং আইটি পেশাদার আমদানি করতে পারে।পরে,তিনি এমনকি নিয়মিত B2B ম্যাচমেকিং মিটিং এর ব্যবস্থা করার উপর জোর দেন।


দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম যাতে তারা করতে পারে
একে অপরের বাজার শক্তি জোড় দার করতে পারে এবং চাহিদা সম্পর্কে জানতে পারে।বৈঠকে আশরাফ বলেন,”বাংলাদেশে আর্জেন্টিনার স্থায়ী মিশনের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে,দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ হচ্ছে।” তিনি আরও বলেন, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল $৬৭৮.৭৮ মিলিয়ন।যেখানে বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির পরিমাণ ছিল $663.34 মিলিয়ন এবং যথাক্রমে $14.55 মিলিয়ন।মার্সেলো কার্লোস সেসা বলেছেন, দ্বিপাক্ষিক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বাণিজ্য ও বিনিয়োগের কারণেই তা কাঙ্খিত পর্যায়ে পৌঁছায়নি দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগের অভাবের কারনে।তিনি বলেন, আর্জেন্টিনা বাংলাদেশের জন্য ‘হাব’ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।চারটি দক্ষিণ দেশকে নিয়ে গঠিত হয়েছে ‘মার্কোসার’ অর্থনৈতিক জোট আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, উরুগুয়ে এবং প্যারাগুয়ে।তাদের মধ্যে বিনামূল্যে আমদানি-রপ্তানি সুবিধা রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদের আর্জেন্টিনায় বিনিয়োগে উৎসাহিত করে বলেন যাতে তারা এই সুযোগটি ব্যবহার করে।তিনি ডিসিসিআইকে একটি নতুন অনুসন্ধানের জন্য আর্জেন্টিনায় একটি ব্যবসায়িক প্রতিনিধি দল পাঠানোর অনুরোধ করেন।একই সঙ্গে রাষ্ট্রদূত একটি স্মারকলিপি স্বাক্ষরেরও পরামর্শ দেন।ডিসিসিআই সিনিয়র সহ-সভাপতি মালিক তালহা ইসমাইল বারী, সহ-সভাপতি মোঃ জুনায়েদইবনা আলী এবং বাংলাদেশে আর্জেন্টিনা দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন মোম্যাক্সিমিলিয়ানো রোমানেলোও সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

লে-অফ হয়নি বেক্সিমকোর কোনো কারখানা!

বেক্সিমকোর কারখানা এখনো উৎপাদনে আছে। কোনো কারখানা লে-অফ বা বন্ধ হয়নি। যেসব কারখানা বন্ধ হয়েছে সেগুলো বেক্সিমকোর কারখানা নয়। তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্রয়াদেশ না...

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

Most Popular

You cannot copy content of this page