Thursday, October 16, 2025
Thursday, October 16, 2025
বাড়িকাস্টমসসীমান্তে বাণিজ্য বন্ধ চার শুল্ক স্টেশনে।

সীমান্তে বাণিজ্য বন্ধ চার শুল্ক স্টেশনে।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চারটি শুল্ক স্টেশন দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে দেশের প্রধান স্থলবন্দরগুলো দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম প্রায় স্বাভাবিক রয়েছে। ৫ আগস্টের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ভারত ভিসা দেওয়া বন্ধ রাখায় স্থলবন্দরগুলোর ইমিগ্রেশন দিয়ে দুই দেশের মধ্যে যাত্রী পারাপার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।
বন্ধ হয়ে যাওয়া শুল্ক স্টেশনগুলো হচ্ছে মৌলভীবাজারের চাতলাপুর ও বটুলি এবং সিলেটের জকিগঞ্জ ও শেওলা। গত ২৭ নভেম্বর থেকে চাতলাপুর ও ২৮ নভেম্বর বটুলি স্থল শুল্ক স্টেশনে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। গত সোমবার থেকে বন্ধ আছে জকিগঞ্জ ও শেওলার কার্যক্রম।
এদিকে ৫ আগস্টের পর স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে দেশে পণ্য আমদানি কমেছে। তবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পণ্য রপ্তানি কিছুটা বেড়েছে। দেশের নয়টি স্থলবন্দরের চলতি বছরের শেষ চার মাসের (আগস্ট থেকে নভেম্বর) সঙ্গে গত বছরের একই সময়ের তথ্য তুলনা করে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
ভারতের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বাংলাদেশে ঘোষিত ২২টি স্থলবন্দর আছে। যার ১৬টি কার্যকর। এর মধ্যে বর্তমানে ১১টি স্থলবন্দরের কার্যক্রম চলমান আছে। বাকি ৫টিতে বিভিন্ন সময় ধরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ আছে। এগুলোর কোনোটিতে শুধু আমদানি আবার কোনোটিতে শুধু রপ্তানি কার্যক্রম চলত।
এর বাইরে প্রায় অর্ধশত শুল্ক স্টেশন রয়েছে। যেগুলোর মাধ্যমেও দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চলে। গত বছরের চার মাসে ৯টি স্থলবন্দর দিয়ে ৭৭ কোটি ৪৩ লাখ ৩৭ হাজার মেট্রিক টন পণ্য আমদানি করা হয়েছে।
এ বছর সেটি কমে ৫৯ কোটি ১১ লাখ ৭৫ হাজার মেট্রিক টনে পৌঁছেছে। চলতি বছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১৭৬ কোটি ৬৭ লাখ ১৮ হাজার মেট্রিক টন পণ্য রপ্তানি হয়েছে। গত বছর রপ্তানি পণ্যের পরিমাণ ছিল ২৮ কোটি ৯৩ লাখ ৫৮ হাজার মেট্রিক টন।
নয়টি স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন দিয়ে চলতি বছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৮ লাখ ৯২ হাজার ১১৭ জন যাতায়াত করেছেন। গত বছর একই সময়ে দুই দেশে যাতায়াতকারী মানুষের সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ১৩ হাজার ৯১৫। এই স্থলবন্দরগুলো হচ্ছে আখাউড়া, বাংলাবান্ধা, হিলি, বুড়িমারী, দর্শনা, বিলোনিয়া, নাকুগাঁও, বেনাপোল ও ভোমরা।

এলসি খোলার ক্ষেত্রে থাকছে না আর নগদ মার্জিন!

পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে ন্যূনতম দর বা নগদ মার্জিন আর থাকছে না। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধিবিধানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ না হওয়ায় তা...

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

Most Popular

You cannot copy content of this page